নভেল করোনা ভাইরাসের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত হাসপাতালগুলোয় ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) বেড আছে মাত্র ৩২৯টি। এ রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য যা খুবই কম। ফলে চিকিৎসা চালাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো। আক্রান্তদের চাহিদার এক-তৃতীয়াংশ রোগীকে এ সাপোর্ট দেওয়া যাচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে সম্প্রতি ৫০টি আইসিইউ বেড স্থাপনে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি চেয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বরাবর চিঠি দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এখনই প্রয়োজনের তুলনায় আইসিইউ বেড অনেক কম। যে হারে রোগী বাড়ছে এ ধারা অব্যাহত থাকলে মুমূর্ষু রোগীদের আইসিইউ সাপোর্ট চাহিদা আরও অনেক বাড়বে। তারা বলেন, করোনা বাংলাদেশে আসবে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষগুলো এমন ধারণা দিয়েছিল। এ অবস্থায় সরকার সেভাবে প্রস্তুতি নেয়নি। এখন এই রোগের ব্যাপক বিস্তার হচ্ছে। কিন্তু সময়মতো ব্যবস্থা না নেওয়ায় এ রোগের বিরুদ্ধে লড়াই কঠিন হয়ে পড়ে। বেশিরভাগ হাসপাতালে রোগীরা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা না পেয়ে মারা যাচ্ছেন।
নভেল করোনা ভাইরাসের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত হাসপাতালগুলোয় ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) বেড আছে মাত্র ৩২৯টি। এ রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য যা খুবই কম। ফলে চিকিৎসা চালাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো। আক্রান্তদের চাহিদার এক-তৃতীয়াংশ রোগীকে এ সাপোর্ট দেওয়া যাচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে সম্প্রতি ৫০টি আইসিইউ বেড স্থাপনে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি চেয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বরাবর চিঠি দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এখনই প্রয়োজনের তুলনায় আইসিইউ বেড অনেক কম। যে হারে রোগী বাড়ছে এ ধারা অব্যাহত থাকলে মুমূর্ষু রোগীদের আইসিইউ সাপোর্ট চাহিদা আরও অনেক বাড়বে। তারা বলেন, করোনা বাংলাদেশে আসবে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষগুলো এমন ধারণা দিয়েছিল। এ অবস্থায় সরকার সেভাবে প্রস্তুতি নেয়নি। এখন এই রোগের ব্যাপক বিস্তার হচ্ছে। কিন্তু সময়মতো ব্যবস্থা না নেওয়ায় এ রোগের বিরুদ্ধে লড়াই কঠিন হয়ে পড়ে। বেশিরভাগ হাসপাতালে রোগীরা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা না পেয়ে মারা যাচ্ছেন।